শিরোনাম
Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা। কমলগঞ্জে বর্ণীলসাজে মণিপুরীদের ঐতিহ্যগত “লাই-হরাউবা” উৎসব।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:২৯ অপরাহ্ন

তাড়াশে সরিষার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি-ভোরের কণ্ঠ।

মোঃ শাহিনুর রহমান,তাড়াশ(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি / ৩৮৭ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে সরিষার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার পশ্চিম অংশে চলনবিলের মাঠে ব্যাপক পরিমানে সরিষা হয়েছে। কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায় উপজেলায় এ বছর সরিষা চায়ের আবাদ করা হয়েছে ৪ হাজার ৩ শ’ ৫০ হেক্টর জমিতে। এ অঞ্চলের কৃষকেরা সাধারণত ছয়টি জাতের সরিষা আবাদ করে থাকে। সেগুলো হচ্ছে উচ্চফলনশীল (উফশী) সরিষা বারী-৯, বারী-১৪, বারী-১৫, এসএম -৭৫, টরি-৭ ও সম্পদ জাতের সরিষা।

উপজেলার বারুহাস  ইউনিয়নের কৃষক মমিন আলী বলেন , অল্প খরচ ও স্বল্প সময়ে সরিষার ফলন ঘরে তোলা যায়। ঝড় বৃষ্টি না হওয়ায় চলতি মৌসুমে সরিষার ফলনও হয়েছে বেশ। বাজারদর বেশি পাওয়ার আশা করছি আগামী মৌসুমে বেশী করে সরিষার আবাদ করবো। সরিষার বর্তমান বাজারদর প্রায় ২ হাজার থেকে ২৩শত টাকা।  এ রকম দাম পেয়ে আমরা অনেক স্বপ্ন দেখছি।

পৌরসভার বাসিন্ধা শরিফুল ইসলাম  বলেন, রোদে শুকিয়ে গুদামজাত করে পরে বিক্রি করতে পারলে সরিষার বাজার দর আরও বেশি পাওয়া যাবে । কিন্তু অভাবের তাড়নায় ফসল তুলার পরই বিক্রি করে দিতে হয়। আমরা মজুদ করতে পারি না।

এছাড়াও একাধিক কৃষক জানান, অন্যান্য ফসলের মতো সরিষা আবাদে তেমন শ্রমের প্রয়োজন হয় না। জমি থেকে পাকা সরিষা সংগ্রহ ও মাড়াই করে ফসল ঘরে তোলার জন্য পরিবারে পুরুষের পাশাপাশি নারী, বৃদ্ধ ও শিশু সদস্যরাও নিয়মিতভাবে কাজ করেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, চলতি বছরে  এই উপজেলায়  প্রায় ৪ হাজার ৩ শ’ ৫০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে পুরো তাড়াশ উপজেলায়। বিঘা প্রতি মাত্র ৩ চার হাজার টাকা খরচ করে প্রায় ৫ মণ করে সরিষার ফলন পাচ্ছেন চাষিরা। অল্প খরচে বেশ লাভবান হচ্ছেন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার সরিষা চাষিরা।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর