শিরোনাম
So verwenden Sie eine Taschenmuschi: Eine umfassende Anleitung Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৭:২২ পূর্বাহ্ন

আশুলিয়া মসজিদে দানের টাকা আত্মসাৎ বলাতে ইমামকে হত্যার হুমকি।

স্মৃতি রাণি,স্টাফ রিপোর্টার,সাভার ঢাকা / ৩১২ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২ জুলাই, ২০২১

ঢাকার আশুলিয়া মসজিদে দানের টাকা আত্মসাৎ হয়েছে একথা বলাতে ইমামকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

এঘটনায় আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহবুদ্দিন মাদবর ও তার আপন ভাই মোঃ আশরাফ উদ্দিন মাদবর ও তার বোন জামাই মোঃ মজিবর রহমানের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়।

গত( ৩০ শে জুন ) টাকা আত্মসাৎ ও হুমকির বিষয়ে এ অভিযোগ দায়ের করেন আশুলিয়ার খেজুর বাগান কেন্দ্রীয় মসজিদুন নূরের ইমাম মুফতি মাসউদ মুস্তফা।

অভিযোগ পত্রে উল্লেখ্য করা হয় মুসল্লিদের নিকট থেকে প্রাপ্ত দানের টাকার হিসাব চেয়ে সবাইকে তা পরিস্কার করতে বলেন মসজিদের ইমাম মুফতি মসিউদ মুস্তফা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন মাদবরের ও তার ছোট ভাই আশরাফ উদ্দিন মাদবর। ঘটনার এক পর্যায় মসজিদের ইমামকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখানোসহ অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেন তারা।

এবিষয়ে মুফতি মাসউদ মুস্তফা বলেন দীর্ঘদিন ধরে ওয়ান টাইম রশিদে মুসুল্লিদের টাকা আদায় করে আসছিল তারা। আমি ওয়ান টাইম রশিদ বাদ দিয়ে কার্বন কপিযুক্ত রশিদের টাকা জমা রাখার কথা বলি এবং প্রত্যেক সপ্তাহে সবার সামনে অর্থের হিসাব পরিস্কার করতে বলি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে চেয়ারম্যান এবং তার ভাই আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। এমনকি আমাকে যারা সাহায্য করবে তাদেরকেও হত্যা করা হবে বলেও হুমকি দেন তারা।

আমি নিরুপায় হয়ে মুসুল্লিদের দানের টাকা রক্ষা ও আমার জীবনের নিরাপত্তার জন্য আশুলিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হয়েছি।

তিনি আরো জানান চেয়ারম্যান অনেক প্রভাবশালী আমাকে পেলে ওরা মেরে ফেলবে। বিভিন্ন মানুষকে দিয়ে ফোন করাচ্ছে। আমি এখন পালিয়ে গা ঢাকা দিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগচ্ছি।

নাম প্রকাশ না করায় এক স্থানীয় বলেন আশরাফ উদ্দিন মাদবর আমাদের মসজিদের উপদেষ্টা, উনি যখন যে সিদ্ধান্ত নেন তাই আমাদের মেনে নিতে হয়। শাহবুদ্দিন চেয়ারম্যানের ভাই দেখে কেউ তাকে কোনো কথা বলার সাহস পায়না।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহবুদ্দিন মাদবর মোবাইল ফোনে বারবার কল করা হলেও তাকে পাওয়া যায়না।

অন্যদিকে তার ভাই আশারাফ উদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে বিষয়টি অস্বীকার করে তিনি বলেন হুজুর আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে আসছে। উনি একটা কাফের, উনি নাস্তিক। মসজিদের উপদেষ্টা হিসেবে আছি। মসজিদ কমিটির সভাপতি ও সেক্রেটারি আছে। মাসউদ মুস্তফা ইমামের চাকরি করেন।আয় ব্যয়ের হিসাব রেখে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এসব অপপ্রচার চালিয়ে আসছে পতিপক্ষের লোকজন।

এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানার উপ- পরিদর্শক ফরহাদ বিন করিম বলেন অভিযোগের কপি হাতে পাওয়ার পর এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর