শিরোনাম
So verwenden Sie eine Taschenmuschi: Eine umfassende Anleitung Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ১২:৪০ পূর্বাহ্ন

কলমনগরে অদ্ভুত শিকড়, স্থানীয়রা জানে না গাছের নাম।

মোঃ সোহেল হোসেন, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ / ৩৭৫ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ৬ মার্চ, ২০২২

কলমনগরে অদ্ভুত শিকড়, স্থানীয়রা জানে না গাছের নাম।


লক্ষ্মীপুর কমলনগর উপজেলার একটি বাগানে প্রায় ১০ শতাংশ জমিতে অদ্ভুতভাবে মাটির ওপরে ছড়িয়ে আছে গাছের শিকড়। তবে স্থানীয় কারোরই জানা নেই গাছটির নাম। পুরো জেলায় এই ধরনের গাছ কোথাও নেই।

যদিও বাগানমালিক বলছেন, এটি সিদুর কাঠগাছ। তবে অনলাইনে খোঁজ করলে গাছটির ভিন্ন ভিন্ন নাম (‘ছায়াগাছ, বনের শক্ত কাঠগাছ ও দারুচিনিগাছ) পাওয়া যায়।

এই দিকে ১০দশ বছর ধরে শিকড়গুলো মাটির ওপরে দেখতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে উপজেলার তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নের চরপাগলা ও চরলরেন্স গ্রামের বাসিন্দারা। বাগানের মধ্য দিয়ে স্কুলশিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা হেঁটে চলাচল করেন। কিন্তু শিকড়গুলো সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ হয়নি তাদের। গাছটি স্থানীয়দের কাছে পরিচিত না হলেও এর ফুল মেহগনিগাছের মতো দেখতে।

তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য আবদুল মালেকের বাগানে গাছটি দেখতে পাওয়া যায়। ১৭টি গাছের শিকড় পুরো ১০ শতাংশ জমিতে মাথা উঁচু করে আছে। দেখলে মনে হয় যেন পিরামিডের মতো দাঁড়িয়ে আছে। প্রায় ১৫ বছর আগে দুবাইপ্রবাসী আবদুল মালেক স্থানীয় নার্সারি থেকে গাছগুলো এনে রোপণ করেছেন। একসঙ্গে সারিবদ্ধভাবে প্রায় ৪০টি গাছ রোপণ করলেও এখন আছে ১৭টি। তবে গাছগুলো লম্বায় ৩০ থেকে ৪০ ফুট হলেও মোটা নয়। এর সঙ্গে রোপণ করা কড়ই (রেইনট্রি) ও অর্জুনগাছ মোটা হলেও এটি চিকনই থেকে গেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. আজিম, মহিন উদ্দিন ও জাকির হোসেন জানান, এ অঞ্চলের গাছগুলোর শিকড় মাটির নিচেই থাকে। কিন্তু এ গাছগুলোর শিকড় অদ্ভুতভাবে মাটির ওপরে দেখা যাচ্ছে। স্থানীয়দের কাছে এটি রহস্যময়। এটি দেখতে ভালোই লাগে। তবে গাছটির নাম নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছে না। সাগরপাড়ের ও পাহাড়ি বনে এসব গাছের দেখা মেলে বলে তারা শুনেছেন।

প্রবাসী আবদুল মালেকের ভাই আবদুস শহিদ বলেন, জমি কেনার পর বাগানের জন্য নার্সারি থেকে গাছ কিনে আনা হয়। আমি ছোট ছিলাম। ভাইয়া গাছগুলো কেনেন। আমিও সঙ্গে ছিলাম। তখন নার্সারির মালিক বলেছিলেন এটি সিদুর কাঠগাছ। এখনো আমার স্পষ্ট মনে আছে। অনেকগুলো গাছ রোপণ করা হয়। এর মধ্যে অধিকাংশই মরে গেছে।

তিনি বলেন, গাছ রোপণের পাঁচ বছরের মধ্যেই হঠাৎ শিকড়গুলো অদ্ভুতভাবে ওপরে উঠতে দেখা যায়। এই নিয়ে আমাদের মাঝেও কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু অন্য কোথাও এমন গাছ দেখা যায় না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর