মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন

পুলিশের পরকীয়া এক সন্তানের জননীকে নিয়ে উধাও।

নাহিদ মিয়া,মাধবপুর(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধি। / ২৫৪ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৩

নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি।
হবিগঞ্জের মাধবপুরে এক সন্তানের জননী নাহিদাকে ফুসলিয়ে ভাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের এক এ এস আই উজ্জ্বল মোল্লার বিরুদ্ধে।তিনি বর্তমানে সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা থানায় কর্মরত আছেন।
জানা গেছে, মাধবপুর থানার কাশিমনগর পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন অভিযুক্ত উজ্জল মোল্লা। সম্প্রতি মাদক এক ব্যবসায়ীকে আটকের পর জব্দকৃত মালামাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠে তার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় খবর প্রচারিত হয়। পরে তাকে ‘জনস্বার্থে’ ধর্মপাশা থানায় বদলি করা হয়। গত ১৯ সেপ্টেম্বর ধর্মপাশা থানায় যোগদান করেন তিনি।
অভিযোগ উঠেছে, প্রায় ১ মাস আগে চৌমুহনী ইউনিয়নের কমলানগর গ্রামের শিমুল মিয়ার স্ত্রী এক সন্তানের জননী নাহিদাকে (২২) ফুঁসলিয়ে নিয়ে যান। স্বর্না নামে পাঁচ বছর বয়সী এক মেয়ে রয়েছে নাহিদার। দুইদিন আগে এ ঘটনা জানাজানি হয়। সূত্রে জানায়, নাহিদার স্বামী শিমুল মিয়া একটি মাদক মামলায় আটক হয়ে কিছুদিন জেলে ছিলেন। এসময় উজ্জ্বল মোল্লার সাথে নাহিদার পরিচয় ঘটে। উজ্জল মোল্লার বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। তিনি বিবাহিত।
যোগাযোগ করা হলে এএসআই উজ্জল মোল্লা পুরো বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘এসব ফাউ আলাপ। নাহিদাকে চিনি না।’
নাহিদা আক্তার জানান, তার স্বামীর সাথে দুইমাস আগে ডিভোর্স হয়েছে। তার স্বামী শিমুল নেশাগ্রস্থ। এস আই উজ্জ্বল মোল্লার সাথে তার বিয়ে হয়েছে বলে এলাকায় যা রটেছে এটা গুজব। তবে উজ্জল মোল্লাকে ভালো লাগে তার। তার সাথে ঘুরতে গিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন।নাহিদার পিতা সিরাজ মিয়া জানান, নাহিদা চোখের চিকিৎসা করাতে ঢাকা গেছে। সিরাজ মিয়াও দাবি করেন নাহিদার স্বামী শিমুল মাদকাসক্ত।শিমুল মিয়া জানান, ‘নাহিদা তাকে তালাক দিয়েছে। কিছুদিন আগে নোটিশ পেয়েছেন। তবে তার ধারণা, তালাকের পেছনে উজ্জ্বল মোল্লার হাত রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর