শিরোনাম
So verwenden Sie eine Taschenmuschi: Eine umfassende Anleitung Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৩:৪৫ পূর্বাহ্ন

সিরাজদিখানে হিজাব না পড়ে স্কুলে আসায় ৯ ছাত্রীর মাথার চুল কেটে দেয়ার অভিযোগ।

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ / ২৪৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানের সৈয়দপুর আব্দুর রহমান স্কুল অ্যান্ড কলেজের হিজাব না পড়ায় সপ্তম শ্রেণির ৯ ছাত্রীর মাথার চুল কাঁচি দিয়ে কেটে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে কলেজ শিক্ষিকা মোছাঃ রুনিয়া সরকারের বিরুদ্ধে। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ক্লাস চলাকালীন সময় এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।

অভিযুক্ত রুনিয়া সরকার সৈয়দপুর আব্দুর রহমান স্কুল এন্ড কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষিকা। সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীরা হলো তাসফিয়া আক্তার, মাইসা জাহান, আনীল আক্তার,তানজিলা আক্তার, মাহাদিয়া পারভীন, সুমাইয়া খাতুন ও ইফা খাতুন হিজাব পরে ক্লাসে না আসার অপরাধে তাদের চুল কেটে নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করে তারা।

এ সময় গণমাধ্যমকে স্বাক্ষাতকারের সময় তারা বলে, হিজাব না পরার কারণে হঠাৎ করে অভিযুক্ত শিক্ষিকা আমাদের ৯ জন ছাত্রীর মাথার চুল কেটে দেন।

এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিভাবক বলেন,হিজাব না পরার কারণে আমার মেয়ের চুল কেটে দিয়েছে। আমি বিচার চাই।

সৈয়দপুর আব্দুর রহমান স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিয়া ফরিদ আহমেদ সাংবাদিকদের জানান,ঘটনা ঘটার পর বিষয়টি নিয়ে আমরা কথা বলেছি। মেয়েদের সামান্য চুল কাটা হয়েছে তবে হিজাব না পরার কারণে নয়। মেয়েরা একটু উশৃঙ্খলতা করার কারনে শাস্তি দিয়েছে। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আবার বসা হবে। অপরাধ প্রমান হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃমিজানুর রহমান ভূঁইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান মাথার চুল কাটার বিষয়টি ওই শিক্ষিকা স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিয়া ফরিদ আহমেদর কাছে স্বীকার করেছেন। আমি অভিযুক্ত শিক্ষিকার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেছিলাম তবে মোবাইল বন্ধ থাকার কারনে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।অধ্যক্ষ আমাকে জানিয়েছেন তাকে শোকজসহ আইনগত সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

সিরাজদীখান উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোঃ সাব্বির আহমেদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন ওই শিক্ষিকা প্রতিষ্ঠানের সপ্তম শ্রেনির মোট ৯ জন ছাত্রীর মাথার চুল কেটে নিয়েছে। আমি ছাত্রীদের বাড়িতে গিয়ে তাদের খোঁজ খবর নিয়েছি। ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হতে পারে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর