শিরোনাম
So verwenden Sie eine Taschenmuschi: Eine umfassende Anleitung Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন

রমজানে নিত্য পণ্যর দামের উর্ধ্বগতিতে-ক্রেতাসাধারন অসহায়।

হাবিবুল,ডিমলা(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ / ১৬১ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪

ডিমলা(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ

নীলফামারীর ডিমলায় পবিত্র রমজান মাসে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্যের বাজার উর্ধ্বগতি। বাজার তদারকি ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম না থাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্যের মূল্য দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজারের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করছে। আর এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ জনগন। এ ছাড়াও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য চাল-ডাল, গরম মসলা, কলা, খেজুর, আপেল, আঙ্গুর, তরমুজ, মাছ, ডিম, গরুর মাংস,খাসির মাংস ও বয়লার মুরগির মাংস, আলু, বিভিন্ন প্রকার সবজি, আদাঁ, রসুন, দুধসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। দ্রব্যমূল্য বাজার উর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকলেও প্রশাসনের বাজার তদারকির কোন কার্যক্রম এখনো চোখে পড়েনি। হাট-বাজারের দোকানগুলোতে নেই কোন পণ্যের মূল্য তালিকা।

ফল ব্যবসায়ী রমজান আলীর কাছে পবিত্র রমজান মাসে দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের করার কিছুই নেই, আমরা দাম বাড়াইনি, সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।

উপজেলার কয়েকটি হাট-বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারের অসাধু ব্যবসায়ীরা সরবরাহ সংকটের অজুহাতে প্রতিটি ভোগ্যপন্যের মূল্য বৃদ্ধি করে দেন ফলে রমজান মাসে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পন্যের বাজারে ব্যাপক চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান বাজারে প্রতি বস্তা চাল (৫০ কেজি) ১০০ থেকে ২০০ টাকা, মুশুর ডাল কেজি প্রতি ৯০ টাকা থেকে ১১০ টাকা, ৯০ টাকার ছোলা ১১০ টাকা, ১৩৪ টাকার পামওয়েল ১৪২ টাকা, ৫৬ টাকার বেসন ৯৫ টাকা, ৫২ টাকার এ্যাংকোর ডাল ৭৮ টাকা, ১০ টাকা হালীর লেবু ৪৫-৫০ টাকা, ৩০ টাকার আলু ৫০ টাকাসহ নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে গরুর মাংস,খাসির মাংস ও বয়লার মুরগির মাংসের দাম। যা সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।

এদিকে মসলা জাতীয় পণ্যসহ প্রায় প্রতিটি পণ্য মূল্যের উর্ধ্বগতি থাকলেও প্রশাসনের নেই কোন বাজার তদারকির কার্যক্রম। ফলে ব্যবসায়ীরা যে যেভাবে মূল্য বৃদ্ধি করে ত্রেতাদের নিকট বিক্রি করছেন।

ক্রেতারা জানান গত কয়েকদিন আগেও যেসব পন্যের দাম হাতের নাগালে ছিলো, রমজান মাসে সেগুলোর দাম বেড়ে হঠাৎ করে বেড়ে গেছে । বিশেষ করে বিভিন্ন ফলের দাম বেড়েছে অনেক । ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের নিকট ক্রেতারা এখন অসহায় । এইসব পন্যের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন ভিন্ন কথা, তাদের দাবী প্রয়োজনের তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় পাইকারি বাজারে নিত্য পণ্যের দাম কিছুটা বাড়ছে। বাজারে নিয়ন্ত্রনে প্রশাসন কোন তদারকি হচ্ছে না, সব ধরনের পন্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নীলফামারীর সহকারী পরিচালক শামসুল আলম বলেন, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কর্তৃক ২৯টি পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে আমরা সেটি নিয়ে আমরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছি। চলতি মাসে দুইটি অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এধরনের অভিযান আরো অব্যাহত থাকবে।

ডিমলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে সালমা বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্যের দাম সহনশীল পর্যায়ে রাখতে সকলের সমন্বয়ে কাজ করছি। ভ্রাম্যমান আদালতসহ বাজার তদারকি চলমান রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর