শিরোনাম
Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা। কমলগঞ্জে বর্ণীলসাজে মণিপুরীদের ঐতিহ্যগত “লাই-হরাউবা” উৎসব।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:০২ অপরাহ্ন

মাধবপুরে বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর উদ্ধার।

নাহিদ মিয়া,মাধবপুর(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধি। / ৯৭ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪

মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি 
হবিগঞ্জের মাধবপুরে একটি বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার উপজেলার সীমান্তবর্তী কমলপুর গ্রাম থেকে এটি আটক করেছেন গ্রামবাসী। পাখিপ্রেমী সোসাইটির জেলা সভাপতি মোজাহিদ মসি জানান, ভারতীয় সীমান্তবর্তী কমলপুর গ্রামের লোকজন প্রাণীটিকে ধরে খাঁচায় আটকে রাখেন। গ্রামবাসীর ধারণা খাদ্য সংগ্রহে সীমান্তের ওপারের পাহাড়ি এলাকা থেকে প্রাণীটি লোকালয়ে চলে আসে। পরে গ্রামের একটি জমিতে প্রাণীটি দেখতে পায় কয়েক যুবক। গ্রামের উৎসুক জনতা ধাওয়া দিয়ে কয়েক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে বিকালে প্রাণীটিকে আটক করে।
মোজাহিদ মসি জানান, প্রাণী এখন একটি খাঁচায় আটকে রাখা হয়েছে। বন বিভাগের লোকজনকে জানানো হয়েছে। এটি সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে উন্মুক্ত করা হতে পারে।মাধবপুর প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. আব্দুস সাত্তার বেগ জানান, প্রাণীটি লজ্জাবতী বানর। এর ইংরেজি নাম স্লো লরিস। এ প্রাণীটি এখন বিরল। বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা তোফায়েল আহমেদ চৌধুরী বলেন, এরা লরিসিডি পরিবারের একটি বানর প্রজাতি। এরা গাছের উঁচু শাখায় থাকতে পছন্দ করে। বাংলাদেশে পাহাড়ি চিরসবুজ বনে এদের কালেভাদ্রে দেখা পাওয়া যায়। তবে আর্দ্র পাতাঝরা বনেও লজ্জাবতী বানরের উপস্থিতি দেখা গেছে।
লজ্জাবতী বানর বা স্লো লরিস আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় সংকটাপন্ন প্রাণী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশের ১৯৭৪ ও ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনেও এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর