শিরোনাম
So verwenden Sie eine Taschenmuschi: Eine umfassende Anleitung Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৪:২১ পূর্বাহ্ন

ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতায় থমকে গেছে রামপালে সেতু নির্মানের কাজ।

মল্লিক জামান,রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ / ১২১ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতায় থমকে গেছে রামপালে সেতু নির্মানের কাজ
রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ বাগেরহাটের রামপালে ভূমি অধিগ্রহন জটিলতায় থমকে আছে একটি সেতুর নির্মাণ কাজ। ভূমি জটিলতার নিরাসন না হলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এ সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ার আশঙ্কা করছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।
জানা গেছে যে, উপজেলার সদর ইউনিয়নের ঝনঝনিয়া বাজার ও রামপাল উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পুর্ব পার্শ্বে দাউদখালী নদীর তীরে স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের অর্থায়নে নির্মানাধীন আমাদের গ্রাম ক্যান্সার কেয়ার ও হাসপাতালকে ঘিরে একটি সেতু নির্মান প্রকল্প হাতে নেয় রামপাল উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষ।
চলতি বছরে জুন মাসে সেতুর নির্মান কাজের উদ্বোধন করা হয়। তবে গত চার মাসে সেতুর ১০ ভাগ কাজও শেষ হয়নি। সেতু নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পিরোজপুরের সরদার এন্টারপ্রাইজের পক্ষ থেকে জানানো হয় আরসিসি গার্ডারের ৭০ মিটার দৈর্ঘ্যের এ সেতু নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ কোটি টাকা।
কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, গত জুন মাসে সেতুর নির্মান কাজ শুরু হলেও ভূমি অধিগ্রহন জটিলতায় আটকে আছে এর নির্মান কাজ। এ পর্যন্ত ৪৯ মিটার দৈর্ঘ্যরে মাত্র ১৮ টি পাইল ঢালাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। মোট ৪৪ টি পাইল ঢালাই করা হবে বলে জানানো হয়। ভূমি জটিলতার কারনে আপাতত কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে।
নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ সেতুর কাজ দেখাশুনা করেন শাহিনুর সরদার। তিনি বলেন, সেতুর পশ্চিম পাশের কয়েকটি বসত বাড়ি রয়েছে। ওইসব বাড়িঘর ও সম্পত্তি সরকারিভাবে অধিগ্রহন না করায় সেতু নির্মানের প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সেতু  নির্মানের পুর্বে ভূমি অধিগ্রহন না করায় এমন জটিলতা হয়েছে। এ জন্য আমরা ৩-৪ মাস কাজ বন্ধ রেখেছিলাম। ভূমি অধিগ্রহন জটিলতার অবসানের জন্য কর্তৃপক্ষ কাজ শুরু করেছে। এখন বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের এল এ শাখায় এ নিয়ে কাজ চলছে। ইতোমধ্যে সার্ভেও করা হয়েছে।
রামপাল উপজেলা এলজিইডির পক্ষ থেকে সেতুর নির্মান কাজ দেখাশুনা করেন উপ-সহকারী প্রকৌশলী হাসিবুর রহমান। তিনি বলেন,  সেতুর পুর্ব প্রান্তে কাজ শুরু করা হয়েছে। এখন পাইল ঢালাই শুরু হয়েছে। এমন সময় পশ্চিম পার্শ্বের ভূমি অধিগ্রহন না হওয়ায় সেখানকার বাসিন্দারা কাজ করতে বাধা দিচ্ছে। আর এ কারনে সেতুর কাজ প্রায় বন্ধ রাখার মতো অবস্থা হয়েছে। সমাধানের জন্য চেষ্টা চলছে।
এ ব্যপারে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী মোঃ আহসান হাবিব মিশু বলেন, ভূমি অধিগ্রহন না করায় স্থানীয় লোকজন কাজ বন্ধ করে দিয়েছিল। রামপাল উপজেলা প্রকৌশলী  গোলজার হোসেনের সহায়তায় ভূমি অধিগ্রহন করে তাদের ভূমি, স্থাপনা ও গাছ গাছালির মুল্য পরিশোধ করা হবে এমন আশ্বাস দিলে তারা আবারো কাজ করতে দেয়। তাছাড়া পরিবেশে সনদ পেতে সময় লেগেছে। এখন বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের এলএ শাখায় অধিগ্রহনের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর