শিরোনাম
Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা। কমলগঞ্জে বর্ণীলসাজে মণিপুরীদের ঐতিহ্যগত “লাই-হরাউবা” উৎসব।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ১২:১১ পূর্বাহ্ন

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষ।

জালাল উদ্দিন, নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ / ৭৭ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজও চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ইং, সকাল ৯টার সময় মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ৬টায় রেকর্ড করা হয় ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান। তিনি বলেন, আজ সকাল ৯টার সময় শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা নিচের দিকেই থাকতে পারে। এখানে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
চায়ের রাজ্য এই অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বাড়ছেই সেই সাথে বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির। সঙ্গে হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু এ উপজেলার মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে সূর্যের দেখা মিলেও মিলছে না এ জনপদে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে এই অঞ্চলের মানুষের জনজীবন।সেই সঙ্গে ঘন কুয়াশায় শহরের সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে গতি কমিয়ে চলাচল করছে দূরপাল্লার যানবাহনসহ, মিনিবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইক।
সরজমিনে দেখা যায়, কুয়াশার সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারনে প্রয়োজনের বাইরে বের হচ্ছেন না অনেকেই। তবে খেটে খাওয়া মানুষগুলো জীবিকার তাগিদে সকালেই বেরিয়েছেন কাজে। দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও নিম্নআয়ের মানুষ। শীত বেশি পড়ায় বিশেষ করে কাজ করতে কষ্ট হয় হাওর পাড়ের বোরো চাষি, দিনমজুর ও চা বাগানের শ্রমিকদের।
শ্রীমঙ্গল শহর ও শহরের বাইরের এলাকাগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সন্ধ্যার পর শহরে তাপমাত্রা একটু বেশি থাকলেও গ্রাম ও চা-বাগানে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়। ঠান্ডায় বিপাকে পড়েন শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষেরা পড়ছেন চরম বিপাকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর