শিরোনাম
So verwenden Sie eine Taschenmuschi: Eine umfassende Anleitung Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন

গোয়ালন্দে সম্মুখযুদ্ধ ও প্রতিরোধ দিবস পালিত, গণহত্যার শিকার ২২ জনের শহীদী মর্যাদা দাবি।

মইনুল হক মৃধা,রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃ / ১৪৭ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৪

রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃ
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে ২১শে এপ্রিল সম্মুখযুদ্ধ ও প্রতিরোধ দিবস -২০২৪ পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষ্যে প্রতি বছরের ন্যায় এবারো ২১ এপ্রিল স্মরনে বালিয়াডাঙ্গা গ্রামে শহীদ পরিবারগুলোর উদ্যোগে শহীদদের  নামফলকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। তারা নিহত ২২ জনকে শহীদী মর্যাদা দেয়ার দাবি জানান।
এছাড়া রবিবারে উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামে ২১ এপ্রিল সকাল ১০ টায় গোয়ালন্দ সম্মুখ যুদ্ধ ও প্রতিরোধ দিবস স্মৃতি ভাস্কর্য পরিষদ এলাকায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন, প্রতিরোধ যুদ্ধের স্মৃতিচারন ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
প্রকৌশলী জুয়েল বাহাদুরের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রতিরোধ যুদ্ধের  অন্যতম সংগঠক, রাজবাড়ী জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ফকির আব্দুল জব্বার, রাজবাড়ীর যুদ্ধকালীন কমান্ডার বাকাউল আবুল হাসেম, যুদ্ধকালীন অপর কমান্ডার সিরাজ আহমেদ,গোয়ালন্দ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আব্দুস সামাদ মোল্লা, প্রমূখ।
বক্তারা গোয়ালন্দের প্রতিরোধ যুদ্ধের এই গৌরবময় দিনটি নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে সরকারী-বেসরকারীভাবে আরো বৃহৎ পরিসরে উদযাপন করার উপর গুরুত্তারোপ করেন। সেইসাথে এখানে নির্মানাধীন স্মৃতি ভাস্কর্যের অপূর্ণ কাজ দ্রুত শেষ করতে সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে সকলের সহযোগীতা কামনা করেন।
উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১শে এপ্রিল পাক হানাদার বাহিনী নদীপথে গোয়ালন্দ আক্রমন করলে স্থানীয় জনতার সহায়তায় ইপিআর, আনসার ও মুক্তিযোদ্ধারা তাদেরকে প্রতিরোধ করে। এ সময় সম্মুখযুদ্ধে আনসার কমান্ডার ফকীর মহিউদ্দিন শাহাদৎবরণ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর