শিরোনাম
Cómo hacer un bong con una botella de agua sin papel de aluminio Качественная поставка бетона по Краснодару কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা। কমলগঞ্জে বর্ণীলসাজে মণিপুরীদের ঐতিহ্যগত “লাই-হরাউবা” উৎসব।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১৫ অপরাহ্ন

শ্রীমঙ্গলের সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় ডিএসসিসির কাউন্সিলর আটক।

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি / ১১৫ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে একটি রিসোর্ট থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) মুগদা এলাকা কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ সিরাজুল ইসলাম ওরফে বিএম সিরাজুল ইসলামকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। তিনি শ্রীমঙ্গলের সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে পালানোর চেষ্টা করছিলেন বলে জানা যায়।
শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং, বিকেলে শ্রীমঙ্গল রাধানগর এলাকা থেকে আটক করা হয় তাকে। তার বিরুদ্ধে মুগদা থানায় মামলা রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চত করে মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমাদের কাছে ইনফরমেশন ছিল যে তিনি আজ রাতেই মৌলভীবাজারের সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাবেন। তিনি মুগদা থানায় এজাহারভূক্ত মামলার আসামি। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মুগদা এলাকায় ছাত্রদের ওপর যে হামলা করা হয়েছিল, তিনি ওই হামলায় সরাসরি নেতৃত্বে ছিলেন।
তিনি আরো বলেন, আমাদের অভিযানিক দল প্রথমে তার অবস্থান নিশ্চিত করে। পরে তাকে আটক করা হয়। এখন তাকে আমাদের স্থানীয় থানায় রাখব। পরবর্তীতে তাকে আমরা সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করব।
রিসোর্ট সূত্রে জানা যায়, সিরাজুল ইসলাম শনিবার দুপুর ১২টার সময় তাদের রিসোর্টে উঠেন। তার সাথে আরো ১০ থেকে ১২ জন ছিলেন। সবাই এক দিনের জন্য চার-পাঁচটি রুম বুকিং করেন।
এদিক মুগদা এলাকার বাসিন্দা মোঃ জাহিদ হোসেন বলেন, বি এম সিরাজুল ইসলাম মুগদা এলাকার সন্ত্রাসী বাহিনীর গডফাদার ছিলেন। বিগত সরকারের আমলে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর উনি নিজে লাঠিসোঁটা নিয়ে আক্রমণ করতেন। সরাসরি উনি বিরোধী মতের মানুষদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছেন।
সর্বশেষ ছাত্র আন্দোলনের সময়ও তিনি ছাত্রদের ওপর সরাসরি হামলায় জড়িত ছিলেন। তিনি ঢাকার মুগদা এলাকার ৬ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর এবং সাবেক ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি ছিলেন বলে জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর