Tag: আল আমিন
-
রামপালে এমপি প্রার্থী শেখ আলো আমিনের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়।
রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক ও সাবেক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা এ্যাডভোকেট শেখ আল আমিন সাংবাদিকদের সাথে এক মতবিনিময় সভা করেছেন।শনিবার (৪ নভেম্বর ) বিকালে রামপাল উপজেলার বাইনতলা ইউনিয়নের বাইনতলা গ্রামে তার নিজ বাস ভবনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।মতবিনিময় সভায় তিনি লিখিত বক্তব্যে জানান যে, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাট-৩(রামপাল-মোংলা) আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে তিনি নির্বাচন করতে চান। তিনি বলেন যে, ছোটবেলা থেকেই আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।তিনি আরও বলেন যে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে স্মার্ট নেতৃত্ব দরকার। এ বিবেচনায় তিনি নিজেকে স্মার্ট নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্য বলে তিনি মনে করেন। দল তাকে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাট-৩ আসন থেকে মনোনয়ন দিলে তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার আলোকে স্মার্ট রামপাল-মোংলা গড়ে তুলতে পারবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সাংবাদিকদের আরও জানান যে, তিনি এবার প্রথম আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফর্ম কিনবেন। তিনি আরও বলেন যে, তিনি যদি এবার দলীয় মনোনয়ন না পান, তবে দল যাকে মনোনয়ন দিবে তিনি তার পক্ষে কাজ করবেন।মতবিনিময় সভা শেষে তিনি তার প্রতিষ্ঠিত “আল আমিন” ফাউন্ডেশনের মোড়ক উন্মোচন করেন। তিনি জানান “আল আমিন” ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তিনি এলাকার বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন এবং গরীব ও অসহায় মানুষকে সেবা করবেন।মতবিনিময় সভায় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ মারফুল ইসমাইল,শেখ জোনাব আলী, খান ফারুক হোসেন,খান তানভীর,শেখ আসলাম,শেখ ওমর, শেখ ছায়েন উদ্দিন, শেখ আকরাম,শেখ বাবু, শেখ উসমান,শেখ হাশেম,শেখ ফারুক প্রমুখ। -
কচু চাষে স্বাবলম্বী হয়েছে নাটোর নলডাঙ্গা উপজেলার কৃষক আল আমীন।
কচু চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন নাটোর নলডাঙ্গা উপজেলার কৃষক আল আমীন। আল আমিন নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার পশ্চিম মাধনগর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ১৬ শতাংশ জমিতে নিউটন জাতের কচুর চাষ করেছেন।
তিনি ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করছেন। এই ১৬ শতাংশ জমিতে নিউটন কচু চাষ করেছে। এখান থেকে খরচ বাদে এক লাখ ত্রিশ হাজার টাকা লাভ করতে পারবেন বলে আশা করছেন তিনি।
জানা যায়, এটি মূলত লবনাক্ত অঞ্চলের ফসল হলেও বর্তমানে এটি উপজেলার কৃষকদের নতুন করে স্বপ্ন দেখাচ্ছে। এই কচু চাষ করে স্থানীয় চাহিদা পূরন করে দেশের বিভিন্ন স্থানে চালান করে অধিক মুনাফা অর্জন করাও সম্ভব।
আল আমীন জানান, প্রথমে জমি তৈরি করতে হয়। এর জন্য ৭-৮ ইঞ্চি ডিপ করে চাষ দিতে হয়। তারপর জমিতে ভার্মি কম্পোস্ট, খৈল, জৈব সার দিয়ে ১ সপ্তাহ পচাতে হয়। এরপর এখানে চারা রোপন করতে হয়। সপ্তাহে একদিন পানি সেচ দিতে হয় এবং চাষকালীন সময়ের মাঝামাঝি একবার আাগাছা পরিষ্কার করতে হয়। রোপন করার ৭০ দিনের মাথায় কচুর লতি বিক্রি করা যায়।
আল আমীনের বাবা মোঃ আব্দুল জব্বার জানান, আমরা নিউটন কচু লাগানোর পর বেশ কয়েক বার লতি বিক্রি করেছি। দাম বেশ ভালো পেয়েছি প্রতিকেজি ৫৫ টাকা দরে বিক্রিয় করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। আশা আছে সামনে বেশি জমিতে চাষ করার।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছাঃ ফৌজিয়া ফেরদৌস বলেন, এই কচুর সবকিছুই সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। এক সময় মানুষ রাতকানা রোগ থেকে রা পাওয়ার আশায় বেশি বেশি করে কচু খেত। কিন্তু সেসব কচুর চেয়ে নিউটন কচু আরো বেশি পুষ্টিগুন সম্পন্ন।