শিরোনাম
দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা। Slot Scatter Hitam: Apa yang Membuatnya Menjadi Pilihan Utama Para Pemain? কমলগঞ্জে বর্ণীলসাজে মণিপুরীদের ঐতিহ্যগত “লাই-হরাউবা” উৎসব। কালিয়াকৈরে ফুটওভার ব্রিজে লাইটিং ব্যবস্থা না থাকায় ডাকাতির আতংকে পথচারী। A cosa dovremmo prestare attenzione quando utilizziamo i giocattoli anali? কুকুরের আক্রমণ থেকে বিপন্ন লজ্জাবতী বানর উদ্ধার। অপহরণের ৫ বছর পর বাবা–মায়ের কাছে ফিরল স্কুলছাত্র সামাউন। কালিয়াকৈরে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিবসহ দুই শিক্ষককে অব্যাহতি। শ্রীমঙ্গলের সেন্ট যোসেফ গীর্জায় উৎসবমুখর পরিবেশে “ইষ্টার সানডে”পালিত। টিকটকে পরিচয়ে বিয়ে করা স্ত্রীকে রেখে পালিয়ে যাওয়া স্বামীর খোঁজে মৌলভীবাজারে তরুণী।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন

সিরাজগঞ্জ তাড়াশে কৃষক ব্যস্ত ইরি-বোরো ধান ঘরে তুলতে-ভোরের কণ্ঠ।

মোঃ শাহিনুর রহমান,তাড়াশ(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি / ৫৮৭ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২১

চলনবিল অধ্যুষিত সিরাজগঞ্জের তাড়াশে  ইরি-বোরো ধান কেটে ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক। আকাশে মেঘ বৃষ্টি না থাকায় তীব্র রোদ পেয়ে কৃষক সব ধরনের কাজ কর্ম ফেলে  ধান কেটে ঘরে তুলতে মহাব্যস্ত  হয়ে পরেছেন।

ইতি মধ্যে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতি বছরের ন্যায় ধান কাটা শ্রমিকরা এসেছেন ধান কাটতে।

তাড়াশ উপজেলা কৃষি অধিদফতর সুত্রে জানা যায়, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে তাড়াশ উপজেলায় ২২হাজার ৬শ ৬০হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান চাষ করা হয়েছে। আবহাওয়া অনুকুল থাকায় জমিতে ইরি-বোরো ধানের ফলন ভাল হবে । তবে শেষের দিকে কিছু জমিতে কারেন্ট ও বাদামী গাছ ফড়িং পোকার আক্রমনে কৃষকের কিছুটা ক্ষতি হয়েছে।

এ এলাকার একমাত্র আয়ের উৎস এই ধান। তাই নারী পুরুষ উভয় মিলেমিশে সারা বছরের আয় ও খাওয়ার জন্য চাল তৈরী করে ঘরে তুলতে ব্যস্ত হয়েছেন।

বিশেষ করে সারা বছরের খাবার ধান সিদ্ধ করে চাউল তৈরীতে বেশী ব্যস্ত কৃষক পরিবারের মহিলা সদস্যরা।কেননা বৃষ্টিতে ধান শুকানোর খোলা ভিজে গেলে সিদ্ধ ধান শুকানো অনেক কঠিন হয়ে পরে। তাই এই সময় সবাই রোদ প্রত্যাশি হয়।

তবে  কিছু কৃষক ক্ষোভে বলেন, ধান ক্ষেতের বড় বড় শীষ দেখে চোখ জুড়িয়ে যেতো। স্বপ্ন দেখতাম ভালো ফলনের। কিন্তু ক্ষেতে কারেন্ট ও বাদামী গাছ ফড়িং পোকার আক্রমনে আমাদের ক্ষতি হয়েছে। আসল টাকাই ঘরে আসবে কিনা জানি না।

উপজেলার উত্তর মথুরাপুর গ্রামের কৃষক আসাদুস জামান জানান, ঘরে লক্ষি আনার জন্য এখন খুব ব্যস্ত সময় পার করছি। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় খুব তাড়াতাড়ি কাচা থাকলেও ধান কেটে ঘরে তোলার জন্য ব্যস্ত হয়ে পরেছি।

বিনসাড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল লতিফ, সাদ্দাম, মানিক মিয়া, কাস্তা গ্রামের হাবিবুর রহমান, গুড়মা গ্রামের আপিল ,আলতাব সরকার ,কুসুম্বী গ্রামের ধীরেন্দ্রনাথ ,সেরাজপুরের আবুল কালাম বলেন, তাদের জমিতে রোপনকৃত ইরি বোরো ধান পোকার ভয়ে ও রোদ পাওয়ায় কেটে ঘরে তুলছি।

তাড়াশ উপজেলা কৃষি অফিসার লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, বেশ কয়েকদিন যাবত আকাশের অবস্থা ভাল যাচ্ছে। এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে কৃষক মাঠ থেকে ধান কেটে ঘরে আনতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর