শিরোনাম
দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা। Slot Scatter Hitam: Apa yang Membuatnya Menjadi Pilihan Utama Para Pemain? কমলগঞ্জে বর্ণীলসাজে মণিপুরীদের ঐতিহ্যগত “লাই-হরাউবা” উৎসব। কালিয়াকৈরে ফুটওভার ব্রিজে লাইটিং ব্যবস্থা না থাকায় ডাকাতির আতংকে পথচারী। A cosa dovremmo prestare attenzione quando utilizziamo i giocattoli anali? কুকুরের আক্রমণ থেকে বিপন্ন লজ্জাবতী বানর উদ্ধার। অপহরণের ৫ বছর পর বাবা–মায়ের কাছে ফিরল স্কুলছাত্র সামাউন। কালিয়াকৈরে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিবসহ দুই শিক্ষককে অব্যাহতি। শ্রীমঙ্গলের সেন্ট যোসেফ গীর্জায় উৎসবমুখর পরিবেশে “ইষ্টার সানডে”পালিত। টিকটকে পরিচয়ে বিয়ে করা স্ত্রীকে রেখে পালিয়ে যাওয়া স্বামীর খোঁজে মৌলভীবাজারে তরুণী।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৯ পূর্বাহ্ন

ঠাকুরগাঁওয়ে যুবলীগ নেতাকে গণধোলাই দিল শিক্ষার্থীরা।

আনোয়ার হোসেন আকাশ,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ / ৪৪ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ৯ মার্চ, ২০২৫
{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"square_fit":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁওয়ে ৪ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারীদের অন্যতম সন্ত্রাসী মো. জাহাঙ্গীর ওরফে ‘তলোয়ার জাহাঙ্গীর’ অবশেষে ধরা পড়েছে ছাত্রদের হাতেই।
রোববার (৯ মার্চ) ঠাকুরগাঁও আদালত চত্বরে ধর্ষণের বিরুদ্ধে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতিবাদে অংশ নিতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে ধরা পড়েন তিনি। পরে উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা তাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
জাহাঙ্গীর ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার পুলিশ লাইন (১নং ওয়ার্ড) এলাকার বাসিন্দা। তার বাবা মৃত মমতাজ উদ্দিন। জানা যায় , তিনি যুবলীগের একজন সক্রিয় সদস্য।
গত বছরের ৪ আগস্ট স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছিল। সেই আন্দোলনে হামলা চালানো হয়। হাতে বড় একটি রামদা নিয়ে তাকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালাতে দেখা যায়। হামলায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়।
রোববার দুপুরের দিকে ঠাকুরগাঁও আদালত এলাকায় ধর্ষণের বিরুদ্ধে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতিবাদ চলছিল। হঠাৎ শিক্ষার্থীরা দেখতে পান, অভিযুক্ত তলোয়ার জাহাঙ্গীরও সেখানে উপস্থিত। মুহূর্তেই চারদিকে খবর ছড়িয়ে পড়ে, এবং ক্ষুব্ধ ছাত্ররা তাকে ঘিরে ফেলে।
ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ রাকিব বলেন, “আমরা তার চেহারা ভালো করেই মনে রেখেছিলাম। ও আমাদের ভাই-বোনদের ওপর হামলা করেছিল। আদালত এলাকায় তাকে দেখে প্রথমে বিশ্বাস হয়নি, কিন্তু নিশ্চিত হওয়ার পর আমরা সবাই একসঙ্গে প্রতিবাদ করি।”
অন্য এক ছাত্র শফিকুল ইসলাম বলেন, “এই ধরনের সন্ত্রাসীরা নানা রূপ ধরে আমাদের সমাজে ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু আজ সে ধরা পড়েছে, এটাই বড় প্রাপ্তি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি আগেই ব্যবস্থা নিত, তাহলে এতদিন সে এভাবে ঘুরে বেড়াতে পারত না।”
ঘটনার পরপরই পুলিশ এসে উত্তেজিত ছাত্রদের কাছ থেকে জাহাঙ্গীরকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান, “আমরা তাকে হেফাজতে নিয়েছি। তার বিরুদ্ধে আগের মামলাগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর